প্রচ্ছদ

সামাদ চৌধুরী এমপি’র প্রচেষ্টায় বালাগঞ্জে নদী বন্দর গেজেট প্রকাশ

০৫ জুলাই ২০২০, ২০:৪১

ফেঞ্চুগঞ্জ সমাচার

নৌ বন্দর হিসেবে বালাগঞ্জ উপজেলার খ্যাতি ছিল সারাদেশে সমাদৃত। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যায় বালাগঞ্জের নৌবন্দর এলাকা।

বালাগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন মহলের আন্তরিক প্রচেষ্টা আর সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মাহমুদ-উস-সামাদ চৌধুরী এমপির সার্বিক তত্বাবধানে বালাগঞ্জ আবির্ভূত হবে তার পুরনো রুপে, ফিরে পেতে যাচ্ছে হারানো ঐতিহ্য।

বালাগঞ্জকে নৌ বন্দর ঘোষনা করে সীমানা নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিনের আশা-প্রত্যাশা শেষে নতুন স্বপ্ন আঁকতে শুরু করেছেন এলাকাবাসী।

গত ২৮ জুন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নৌ-পরিবহন মন্ত্রনালয়ের টি এ শাখার এস আর ও নম্বর ১৬৭-আইন/২০২০ এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে নদী বন্দরের সীমানা নির্ধারণ পূর্বক এই এক্ট এর প্রযোগ কার্যকর করে গেজেট প্রকাশ করা হয়।
গেজেটে বালাগঞ্জ নদী বন্দরের পশ্চিম সীমানা হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলা, আজমিরীগঞ্জ ইউনিয়ন, আজমিরীগঞ্জ মৌজা সংলগ্ন নদী তীর আড়াআড়ি ভাবে কালনী নদী (পরবর্তীতে কুশিয়ারা নদী নাম ধারণ করে), পূর্ব সীমানা সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার রেলওয়ে ব্রীজের ৫০০ গজ পূর্ব, (সুলতানপুর) সংলগ্ন আড়াআড়ি ভাবে কুশিয়ারা নদী অতিক্রমকারী দ্রাঘিমাংশ ও বন্দর সীমানার আওতায় নদীর উভয় তীরে সর্বোচ্চ পানি সমতল হতে ভূ-ভাগের দিকে ৫০ গজ পর্যন্ত বিস্তৃত হিসেবে ভূ-ভাগের সীমানা নির্ধারণ করে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপ-সচিব মো. আনোয়ারুল ইসলাম এ গেজেট প্রকাশ করেন।

এদিকে, বালাগঞ্জকে নৌবন্দর ঘোষনা করে গেজেট প্রকাশ করায় বালাগঞ্জে বইছে আনন্দের বন্যা।

এ বিষয়ে সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী বলেন, বালাগঞ্জে নৌবন্দর উপহার দেয়ায় বাংলার সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

বালাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেবাংশু কুমার সিংহ বলেন, বালাগঞ্জে নৌবন্দর হিসেবে সীমানা নির্ধারণ করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী মহোদয় সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে বালাগঞ্জবাসীর পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

সংবাদটি ভাল লাগলে শেয়ার করুন
0Shares

সর্বশেষ সংবাদ শিরোনাম

ফেসবুকে ফেঞ্চুগঞ্জ সমাচার